সম্প্রতি একটি সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ হারিয়েছেন চিত্রনায়িকা পরীমনির প্রথম স্বামী ইসমাইল হোসেন। বৃহস্পতিবার রাতে বন্ধু মনিরের সঙ্গে মোটরসাইকেলে ঢাকার পথে রওনা হওয়ার সময় দুর্ঘটনাটি ঘটে। এতে দুজনেই গুরুতর আহত হন। পরে স্থানীয়দের সহায়তায় তাদের দ্রুত ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হয়। সেখানে চিকিৎসক ইসমাইলকে মৃত ঘোষণা করেন।
পরীমনি বলেন, “এবার বাড়িতে আসার পর মা আমাকে জানালেন যে ইসমাইল বাইক দুর্ঘটনার শিকার হয়েছে। শুনে আমি হতবাক হয়ে গেলাম। পরে জানতে পারি সে মারা গেছে। নানুর মৃত্যুবার্ষিকীতে বাড়িতে আসি, কিন্তু এমন শোক সংবাদ শুনব, তা কল্পনাও করিনি। বিষয়টি মেনে নেওয়া আমার জন্য অত্যন্ত কঠিন।”
মৃত্যুর পর প্রিয়জনের মুখ দেখা তার পক্ষে সম্ভব নয় উল্লেখ করে পরীমনি বলেন, “এই জীবনে একমাত্র নানুর মৃত্যুর পর তার মুখ দেখার সাহস হয়েছিল। ইসমাইলের ক্ষেত্রে সেটি সম্ভব হয়নি। তবে আমি তার কবর জিয়ারত করেছি। সেই কবরস্থানেই আমাদের পরিবারের আরও কয়েকজনের কবর রয়েছে। ইসমাইলের কবরটি সেখানে সবচেয়ে নতুন। তার বাবাসহ আমরা সবাই সেখানে উপস্থিত ছিলাম। সম্পর্কটা হয়তো বদলে গেছে, কিন্তু আত্মীয়তার বন্ধনটা চিরস্থায়ী।”
২০১২ সালের ২৮ এপ্রিল চিত্রনায়িকা পরীমনির (শামসুন্নাহার স্মৃতি) সঙ্গে ইসমাইল হোসেনের বিয়ে হয়েছিল। ইসমাইল ছিলেন মঠবাড়িয়ার মিরুখালী ইউনিয়নের ছোট শৌলা গ্রামের বাসিন্দা এবং ব্যাংক কর্মকর্তা জাকির হোসেন জমাদ্দারের ছেলে।
পরীমনি বলেন, “এবার বাড়িতে আসার পর মা আমাকে জানালেন যে ইসমাইল বাইক দুর্ঘটনার শিকার হয়েছে। শুনে আমি হতবাক হয়ে গেলাম। পরে জানতে পারি সে মারা গেছে। নানুর মৃত্যুবার্ষিকীতে বাড়িতে আসি, কিন্তু এমন শোক সংবাদ শুনব, তা কল্পনাও করিনি। বিষয়টি মেনে নেওয়া আমার জন্য অত্যন্ত কঠিন।”
মৃত্যুর পর প্রিয়জনের মুখ দেখা তার পক্ষে সম্ভব নয় উল্লেখ করে পরীমনি বলেন, “এই জীবনে একমাত্র নানুর মৃত্যুর পর তার মুখ দেখার সাহস হয়েছিল। ইসমাইলের ক্ষেত্রে সেটি সম্ভব হয়নি। তবে আমি তার কবর জিয়ারত করেছি। সেই কবরস্থানেই আমাদের পরিবারের আরও কয়েকজনের কবর রয়েছে। ইসমাইলের কবরটি সেখানে সবচেয়ে নতুন। তার বাবাসহ আমরা সবাই সেখানে উপস্থিত ছিলাম। সম্পর্কটা হয়তো বদলে গেছে, কিন্তু আত্মীয়তার বন্ধনটা চিরস্থায়ী।”
২০১২ সালের ২৮ এপ্রিল চিত্রনায়িকা পরীমনির (শামসুন্নাহার স্মৃতি) সঙ্গে ইসমাইল হোসেনের বিয়ে হয়েছিল। ইসমাইল ছিলেন মঠবাড়িয়ার মিরুখালী ইউনিয়নের ছোট শৌলা গ্রামের বাসিন্দা এবং ব্যাংক কর্মকর্তা জাকির হোসেন জমাদ্দারের ছেলে।